কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেরা: আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ভাবছেন? ক্যারিয়ার গড়তে চাচ্ছেন? তবে অবশ্য এর জন্য একটি মার্কেটপ্লেস প্রয়োজন। কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন? কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেরা ?
বর্তমানে বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে। কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ক্লায়েন্টকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে, আবার কোনটি ফ্রিল্যান্সারকে বেশি প্রাধান্য দেয়। আবার এমনও ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।
তাই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার আগে আপনাকে বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে হবে। অতপর সিদ্ধান্ত নিবেন, কোনটিতে আপনি কাজ করবেন।
কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেরা ?
আজ দুটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস নিয়ে আলোচনা করব, যে দুটি বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের মন আকৃষ্ট করতে বেশি সক্ষম হয়েছে। এক. ফাইভার, দুই. আপওয়ার্ক।
কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেরা? এ প্রশ্নটির উত্তর আপনি নিজেই দিবেন। কারণ আমি 2টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ডিটেলস আলোচনা করব এবং আপনি সিদ্ধান্ত নিবেন কোন ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস আপনার জন্য উপযুক্ত।
কাজের নিয়ম-
ফাইভার মার্কেটপ্লেস : ফাইভারে, কেউ যদি ফ্রিল্যান্সার হতে চায়, তাহলে সে একটি সেলার একাউন্ট খুলে তার জানা কাজের সম্পূর্ন বিবরণ দিয়ে প্রোফাইল রেডি করতে পারে। ওই একাউন্টে কাজের স্যম্পল এবং কাজের প্রাইস সহ উল্লেখ করে গিগ তৈরি করে তা দিয়ে ক্লায়েন্টদের কাছে তার কাজের দক্ষতা এবং কাজ পাবার বিষয়টি জানান দিতে পারে। গিগে বর্ণনা খুব ভালোভাবে দেওয়া উচিত, যাতে একজন ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইল দেখে সহজে অনুমান করতে পারে ফ্রিল্যান্সারটি কোন কাজে দক্ষ।
প্রোফাইল তৈরি করার পর ফ্রিল্যান্সার চাইলে কাজের জন্য ‘বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠাতে পারবে’। আবার ক্লায়েন্ট কাজ করিয়ে নেওয়ার দরকার হলে সরাসরি ফাইভারে সার্চ করে ফ্রিল্যান্সার খুঁজে বের করে অর্ডার দিতে পারে, অথবা একটা জব পোস্ট করে দিতে পারে, সেখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের বাজেট সহ সব কিছু উল্লেখ করে দিতে পারবে কত প্রাইস রেঞ্জের মধ্যে তারা কাজটি সমাধান করতে পারবে।
আপওয়ার্ক : আপওয়ার্ক সাধারণ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর ন্যায় কাজ সম্পাদন করে থাকে। এখানে কাজের জন্য বেশ ভালো রকম পরিবেশ রয়েছে।
বলা যায় আপওয়ার্ক অনেক ডিসেন্ট একটি মার্কেটপ্লেস। অনেক ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইট যেখানে শুধু মাত্র একটি দিকে বেশি ঝোকে সেখানে আপওয়ার্ক পাল্লার উভয় ভার সমান রাখতে চেষ্টা করে। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সার এবং বায়ারকে সমান ভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
এখানে ফ্রিল্যান্সার জবের জন্য আবেদন করতে পারেন। সেই আবেদন ক্লায়েন্টরা পড়ে দেখতে পারেন। ভালো লাগলে ইন্টারভিউ এর জন্য সিলেক্ট করতে পারে। এরপর ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে কাজের জন্য উপযুক্ত কিনা কাজের সকল রিকয়ারমেন্ট সম্পর্কে জেনে নেওয়া যায়।
এখানে বায়ারের যথেষ্ট স্বাধীনতা রয়েছে ফ্রিল্যান্সার সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে। আপওয়ার্ক ইন্টারফেসে অনেক রকম ম্যাট্রিক্স রয়েছে যা দিয়ে খুব সহজে ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ধরন অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যায়।
এরপর বায়ার চাইলে তার জন্য যাকে উপযুক্ত মনে করে, তাকে মনোনীত করতে পারে। এভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার কাজ পেয়ে থাকে। কাজ শেষ করার পর কাজ যদি বায়ার গ্রহন করে তাহলে সেলার ১4 দিনের মাথায় তার doller একাউন্টে জমা পাবে।
প্রাইসিং—
ফাইভার: গিগ ইকোনমি জব পেতে ফাইভার ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস অত্যন্ত নিরাপদ। এখানে ফ্রিল্যান্সার চাইলে নিজের পছন্দমত গিগ তৈরি করে সেখানে দাম সংযুক্ত করতে পারে। তিনটি শ্রেণীতে এখানে কাজের মূল্য নির্ধারণ করা যায়। ব্যাসিক, স্ট্যান্ডার্ড এবং প্রিমিয়াম প্যাকেজ।
প্রতিদিনের ঘন্টার সংখ্যা কমিয়ে প্রতি ঘন্টার টাকার রেট, এক্সট্রা কাজের প্রয়োজন হলে, আপনাকে অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে.
এই রকম নিজের পছন্দমত গিগ সাজানো যায়। fiverr ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সারদের বেশ স্বাধীনতা রয়েছে।
আপওয়ার্ক: প্রাইসিং এর ক্ষেত্রে আপওয়ার্ক কিছুটা ভিন্ন ফাইভার থেকে। কারণ ফাইভারে শুধু মাত্র ফিক্সড প্রাইজ কাজ গুলো পাওয়া যায়। অপর দিকে আপওয়ার্কে ফিক্সড প্রাইজের পাশাপাশি আওয়ারলি প্রজেক্টে কাজ করা যায়। এখানে আওয়ারলি বলতে যখন একজন ফ্রিল্যান্সার আওয়ারলি কাজ অর্ডার নিবেন তখন আওয়ারলি প্রজেক্ট একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।
যখন ফ্রিল্যান্সার কাজ শুরু করবেন, তখন তিনি অ্যাপস এর মাধ্যমে কাউন্টডাউন বাটন প্রেস করে জানিয়ে দিতে পারবেন। অনেকটা দাবা খেলার কাউন্টডাউন মেশিনের মত।
এক্ষেত্রে ফিক্সড প্রাইজ হচ্ছে পুরো কাজের জন্য কত টাকা করে দিতে হবে তার পুরোপুরি একটি হিসেব। আর আওয়ারলি প্রজেক্টে ফ্রিল্যান্সার চাইলে ঘন্টা ভিত্তিতে দাম সিলেক্ট করে দিবে।
কোয়ালিটি
ফাইভার: যখন একজন ক্লায়েন্ট কাজ করিয়ে নিতে চায়, তখন সবার আগে যে বিষয়টি মাথায় থাকে তা হলো কোয়ালিটি। প্রত্যেকে হাই-কোয়ালিটির সার্ভিস খুঁজে থাকে। কিন্তু একজন বায়ার হিসেবে আপনি কিভাবে বুঝবেন কে ভালো কোয়ালিটির সার্ভিস প্রোভাইড করে, আর কে নর্মাল সার্ভিস দিয়ে থাকে? মার্কেটপ্লেসের হাতে সর্বোচ্চ রিসোর্স থাকে , যা দিয়ে একজন ক্লায়েন্ট যেন সহজে নির্ণয় করতে পারে.
হ্যাঁ, ফাইভার এক্ষেত্রে বায়ারদের যথেষ্ট পরিমান রিসোর্স প্রোভাইড করে থাকে, যাতে তিনি দেখেই বুঝতে পারেন কোনটি তার জন্য উপযুক্ত। যেমন ধরুন কারো লোগো ডিজাইন প্রয়োজন।
এখন ফাইভার UI অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সারদের গিগ গুলো হাজির হবে, যেগুলোতে লোগো ডিজাইনের স্যাম্পল রয়েছে। ক্লায়েন্ট ফাইভারের প্রোফাইল দেখে চেখে নিতে পারবেন ডিজাইন গুলো, এরপর প্রয়োজন মত ডিজাইন অর্ডার করতে পারবেন।
তবে অনেক সময় ফাইভারের গিগের বর্ণনা অনুযায়ী কাজের মিল থাকে না। অনেক ফ্রড ফ্রিল্যান্সার আছে, যারা মার্কেটপ্লেস নষ্ট করে ফেলে। তাই গিগে ভালো বর্ণনা থাকলেও নিশ্চিত হওয়া যাবেনা কোনটি ভালো বা মন্দ, এর জন্য রিভিউ গুলো দেখে আসতে পারেন। অনেক সময় দেখা যায়, রিভিউ যদি ভালো হয়, তাহলে কাজটি করিয়ে নেওয়ার মাঝে অনেক নিরাপত্তা থাকে।
আপওয়ার্ক: আপওয়ার্ক খুবই মান সম্মত একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফাইভারের তুলনায় সেলাররা অনেক বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে। এখানে কাজের জন্য অনেক ডিটেইলস বর্ণনা করা প্রয়োজন হয়, যা বায়ারের ক্ষেত্রে সহজে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা তৈরি হয় কোন ফ্রিল্যান্সার তার জন্য উপযুক্ত আর কে উপযুক্ত নয়। অনেক ধরণের ম্যাট্রিক্স থাকার কারণে ফাইভারের তুলনায় আপওয়ার্ককে অনেক বেশি প্রিমিয়াম মনে হয়।
এখানে মাইক্রোসফট এবং ড্রপবক্সের মত প্রতিষ্ঠান ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে থাকে। তাই কাজের গুনগত মান অন্য সকল লোকাল মার্কেটপ্লেস থেকে অনেক বেশি ভালো। ফাইভারের সাথে তুলনা করলে দেখা যায়, আপওয়ার্ক অনেক বেশি এগিয়ে থাকে গুনগত মানের বিচারে।
যদিও কাজের গুনগত মান নির্ভর করে ফ্রিল্যান্সার কেমন তার উপর। তারপরও মার্কেটপ্লেসের কিছু ভূমিকা নিশ্চই আছে। সেই দিক থেকে বলতে গেলে আপওয়ার্কে ভালো মানের কাজের আশা করা যায়, ফাইভারের তুলনায়।
কাজের মনিটরিং
ফাইভার: ফাইভার খুবই অস্বাধারন একটি প্লাটফর্ম, যেখানে অর্ডার করার পর কাজের মনিটর করার মত যথেষ্ট রকম টুল রয়েছে। একজন বায়ার অর্ডার করার পর যখন ইচ্ছে কাজের অগ্রগতি দেখতে পারবেন।
কাজ শুরু করার আগের নিয়ম কানুনও অনেক সুন্দর। একজন বায়ার যদি একটি অর্ডার প্লেস করে থাকেন, ফ্রিল্যান্সার সেটি গ্রহন করার আগ পর্যন্ত কাজের কাউন্ট শুরু হয় না। একজন ফ্রিল্যান্সার সম্পূর্ন কাজ বুঝে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারে। কাজ করার জন্য যথেষ্ট ভালো পরিবেশ রয়েছে, ফাইভার নামক মার্কেটপ্লেসটিতে।
আপওয়ার্ক: কাজের মনিটরিং অংশেও ফাইভারের থেকে আপওয়ার্ক অনেক বেশি পরিমানে এগিয়ে রয়েছে। আপওয়ার্কে যে আওয়ারলি প্রজেক্টের কাজ রয়েছে, সেখানে দেখা যায় আওয়ারলি প্রজেক্ট রান হওয়ার সময় থেকে একজন ফ্রিল্যান্সার প্রতি মিনিটে কি কি কাজ করছেন তার বর্ণনা দিয়ে রাখতে পারবেন।
এতে করে ক্লায়েন্টদের বুঝতে অনেক বেশি সহজ হয়, কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে। এছাড়াও ফিক্সড প্রাইজে কাজের মনিটরিং ব্যবস্থাও সন্তোজনক। একজন ক্লায়েন্ট হিসেবে আপনি খুব সহজে কাজের মনিটরিং করতে পারেন আরো বেশি স্পেসিফিক ভাবে।
ইন্টারফেস কেমন?
ফাইভার: ফাইভারের ইন্টারফেস অনেক ইউজার ফ্রেন্ডলি। সেলার এবং বায়ার উভয় পক্ষের জন্য বেশ উপযুক্ত একটি প্লাটফর্ম। এখানে সেলার চাইলে তার পছন্দমত ওয়ার্ক সেম্পল দেখে নিতে পারে ফ্রিল্যান্সারদের বিচার করার জন্য অনেক রকম ম্যাট্রিক্স রয়েছে। সেলাররদের ক্ষেত্রে বায়ার সিলেক্ট করার জন্য খুব বেশি সুবিধা ফাইভার এড করেনি যেমনটা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য করেছে।
তবে যারা পুরানো সেলার তারা খুব সহজে বায়ার যাচাই বাচাই করে দেখতে পারে। তাদের হাতে অনেক বায়ার থাকার কারণে প্রয়োজনমত ছাটাই করতে পারে। এক্ষেত্রে নতুন সেলারদের জন্য মার্কেটপ্লেসে ঢোকা খুব কঠিন। সব মিলিয়ে যদি বলি বায়ার ৭০% এবং সেলার ৩০% সুবিধা পেয়ে থাকে, ফাইভার মার্কেটপ্লেস থেকে।
আপওয়ার্ক: আপওয়ার্কের ইন্টারফেস কিছুটা জটিল মনে হতে পারে নতুনদের জন্য। কিন্তু সে যখন আস্তে আস্তে সব কিছু বুঝে যাবে তখন তার কাজে এই ইন্টারফেস ভালো লেগে যাবে। কারণ এখনে দেখা যায় অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে অনেক বেশি পরিমানে ডিটেইলস বর্ণনা করা থাকে।
এই সব গুলো মেট্রিক্স বুঝতে অনেকের সময় লাগতে পারে। এই অংশটি একটু জটিল ছিলো, অন্যান্য সাধারণ মার্কেটপ্লেসের তুলনায়। তবে অপ্রয়োজনীয় কোন ম্যাট্রিক্স নেই। সব গুলো অন্য পক্ষকে বিচার করার জন্য তৈরি। যেমন, একজন বায়ার চাইলে কোন নির্দিষ্ট এরিয়ার মানুষের জন্য জব অফার করতে পারে, চাইলে ইন্টারভিউ নিয়ে পারে, চাইলে ঐ কাজের পূর্বের স্যাম্পল দেখতে পারে প্রতিটি জবের জন্য।
এই রকম অনেক ধরণের সুবিধা রয়েছে আপওয়ার্কে। ফাইভারের তুলনায় বলতে গেলে আপওয়ার্কের ইউজার ইন্টারফেস একটি জটিল, তবে উপকারী।
ফাইবার ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসকে পছন্দ না করার 6টি কারণ
মোটকথা-
উভয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ভালো। তবে ক্ষেত্র বিশেষে কিছু ব্যাতিক্রম রয়েছে। যদি কেউ নতুন ফ্রিল্যান্সিং এ ঢুকতে চায়, তাহলে বলবো ফাইভার দিয়ে শুরু করতে। এরপর যদি দেখেন ফাইভারে ভালো করছেন তাহলে ফাইভারে মনোযোগ দিতে পারেন, আর যদি ফাইভারের নিয়ম-নীতি ভালো না লাগে তাহলে আপনি পরবর্তীতে আপওয়ার্কে সুইচ করতে পারেন।
নতুনদের জন্য ফাইভার ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস আরো বেশি কার্যকর, কারণ নতুনরা মার্কেটপ্লেসে কাজ করার জন্য অগ্রিম কানেকশন/বায়ার রিকোয়েস্ট কেনার সামর্থ রাখে না, সেক্ষেত্রে ফ্রী অপশন অর্থাৎ ফাইভারই উত্তম।
রেগুলার আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন
Very helpful post
খুবি ভাল লাগল ধন্যবাদ খুবি সুন্দর ভাবে বুঝানো হয়েছে এইখানে
আলোচলা গুলো ভালো ছিল ভাইয়া।
খুব সুন্দর করে লিখা। এবার বুঝতে পারসি।
Mash Allah onk onk onk onk onk vlo legese… I will satisfy ❤️❤️Thank you so much
একটি সুন্দর তুল্পনামুলক আলোচনা, আনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ।
Nice